Table of Contents
বিটিশ জার্নালে প্রকাশিত এক জার্নালের এক হিসাব অনুযায়ী বিশ্বের প্রায় ২৭৩ টি করোনার ভাইরাস নিয়ে গভেষনা চললেও মোট ১২ টি ভ্যাকসিন গভেষনার তৃতীয় ধাপ পার হয়েছে। এদের মধ্যে কয়েকটি ভ্যাকসিন ৭০ শতাংশ থেকে ৯৫ শতাংশ বলে লক্ষ করা গেছে। এরই মধ্যে বিশ্বের ৫টি ভ্যাকসিন বিভিন্ন দেশের সরকার জনগনের উপর ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছেন। এগুলোর মধ্যে রয়েছেঃ যুক্তরাষ্ট ও জার্মানির যৌথ উদ্যোগে তৈরি ফাইজার বায়োএনটেক, যুক্তরাষ্ট্রের মর্ডানা, চীন তৈরি করেছে সিনোফার্মা, রাশিয়ার স্পুটনিক এবং যুক্তরাজ্য তৈরি করেছে অক্সফোর্ড এর অ্যাষ্টাজেনেকা।
দেশে দেশে অনুমোদন প্রাপ্তির শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ফাইজার ও জার্মানির বায়োটেক উদ্ভাবিত করোনার ভ্যাকসিনটি। যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি সেন্টারস্ ফর ডিজেস কন্ট্রোল এন্ড প্রিভেনশন বা সিডিসি বলছেন- “মানব দেহ পরীক্ষায় বলা হয়েছে ভ্যাকসিনটির ৯৫% শতাংশ কার্যকারীতা পাওয়া গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের মর্ডানার ভ্যাকসিনও ৯০% শতাংশের বেশি কার্যকারীতা দেখিয়েছে। অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনটি মানবদেহে ৭০% শতাংশের বেশি কার্যকর বলে প্রমান পাওয়া গেছে। এছাড়া চীনের তৈরি ভ্যাকসিন সিনোফার্ম মানবদেহে করোনা প্রতিরোধে ৭৯% শতাংশ কাযকর।
স্বাস্থ্য সাময়িকা “দ্যা ল্যানসেট” বলছে- “রাশিয়ার উদ্ভাবিত স্পুটনিক ভ্যাকসিনটি ৯২% শতাংশ কার্যকর। তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যা কয়েক দিন আগেই বলেছে “কোন ভ্যাকসিন ৫০% শতাংশের বেশি কার্যকারীতা প্রমান পাওয়া গেলেই তা অনুমোদন পাওয়ার যোগ্য।
প্রথমত একটি ভ্যাকসিনের কার্যকারীতা বলতে বোঝায় ভাকসিনটি কতোটা সুরক্ষা দিতে পারবে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলছেন “এর কার্যকারীতা নির্ধারিত হয় কিছু পরীক্ষ নিরীক্ষার মাধ্যমে। যেমনঃ ভ্যাকসিনটি কতো মানুষের উপর ট্রায়াল করা হয়েছে তার ফলাফল বিশ্লেমন, নিদিষ্ট কোন গোষ্ঠী কিংবা কোন বিশেষ কোন অঞ্চলের মানুষকে। নির্বাচিত ভ্যকসিনের গ্রহীতাদের নিয়মিত ভ্যাকসিন পরীক্ষা সহ বিভিন্ন ল্যাবরোটেরিতে পরীক্ষার মাধ্যমে এসব বিষয় ও স্বাস্থ্য সংস্থ্যা সংশ্লিষ্ট ভ্যাকসিন কোম্পানীকে জানানোর পর, এসব তথ্য সুনির্দিষ্ট করা হয়। পরীক্ষার সময় এ কর্মসূচিতে দূর্বল রোখ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পূর্ণ মানুষ এবং প্রবীন ও গর্ভবর্তী নারীদের অন্তর্ভূক্ত করা হয় না।
সিডিটি বলছে করোনার ভ্যাকসিন মানুষকে কয়েক স্তরে সুরক্ষা দেয়।
ভ্যাকসিন প্রয়োগের পর, সেটি দেখে পিটাইর, দেহে টি লোনেফোসাইড ও ডি লেনফোসাইড বাড়াতে কাজ করে। আর লিম্ফোসাইট । আর লেনফোসইড দেহের “টি এবং বি” সেলকে এ্যাকটিভ রাখতে সহায়তা করে।
আর লিম্ভ সাইট হলো শরীরে পর্যাপ্ত এ্যান্টিবডি তৈরি করা আর এই ভাকসিন শরীরের ভেতরে করোনা ভাইরাসের প্রতিরোধের জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
যুক্তরাজ্যের সরকারি ওয়েবসাটে বেশ কিছু করোনার ফলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা বলা হয়েছে, সেগুলো ১০ জনে এক জনের হতে পারে। যেমনঃ
ভ্যাকসিন প্রয়োগের পর এগুলো কার্যকর হতে এক সপ্তাহের বেশি সময় লাগে। এর জন্য শরীরে জ্বর সহ অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়। এর মানে হলো শরীরে ভ্যাকসিন কাজ শুরু করেছে।
যুক্তরাজ্য, দক্ষিন আফ্রিকা সহ বিভিন্ন দেশে করোনা ভাইরাসের নতুন ধরন বা করোনা উদ্ভাবন বা স্ট্রেইন এর আবির্ভাবে ভ্যাকসিনের কার্যকারীতা নিয়ে সংশয়ের সৃষ্টি হয়েছে। যদিও ভ্যাকসিন উদ্ভাবক প্রতিষ্ঠান গুলো বলছে নতুন স্ট্রেইনের বিরুদ্ধে এসব ভ্যাকসিন সুরক্ষা দিতে সক্ষম হবে। ফাউজার বায়োএনটেক বলছে “এক্ষেত্রে তাদের ভ্যাকসিনের কার্যকারীতা কিছুটা কমতে পারে”।
Are you concerned about the pet activities your pet when you are not present at…
What Exactly Is an Accident Attorney? An accident attorney is a specialized legal professional who…
Top 10 Must-Read Books for Book Lovers in 2024 For book enthusiasts, each new year…
Introduction to Layering: The Shirt Over a Hoodie Trend Layering is a timeless design approach…
What is Search Engine Marketing? Search engine marketing (SEM) refers to the practice of using paid…
The Path to Balanced Living: Astrology and Vastu Insights Welcome to the journey towards balanced…
View Comments