এমনি পুরো পৃথিবী করোনা নামক ভাইরাসের প্রকোপ থেকে ঘুরে দাড়াতে পারে নি এর ভিতরই বন্যার পানিতে প্লাবিত হচ্ছে পৃথিবীর নানা দেশ। বাংলাদেশও এই বন্যা থেকে বাদ পড়ে নি। ২৫ শে জুন এর পর থেকে তিন ধাপে শুরু হওয়া বন্যার পানি দূর্ভোগে পড়েছে দেশের মানুষ। দেশের ৩১ টির মতো জেলাতে বন্যার জন্য মানুষ দূর্ভোগে রয়েছে।
বন্যার জন্য তাদের ঘর-বাড়ি বন্যায় তলিয়ে যাওয়ার কারণে তারা স্কুল বা বিভিন্ন আশ্রয়স্থলে থাকছে। কোনো কাম কাজ করতে পারছে না। বন্যার জন্য কাজের জন্য বাইরে বের হতেই পারছে না। ভারি বর্ষন আর পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত অনেক এলাকা। খাওয়ার জন্য এখন তাদের সাহায্যকারীদের ওপর চেয়ে থাকতে হচ্ছে। দীর্ঘ বন্যায় আমন ধান চাষ ব্যাহত হওয়ার আশংকা করছে কৃষকরা।
তাছাড়া দীর্ঘ বন্যার কারণে প্লাবিত হয়েছে রাস্তা ঘাট। যার কারনে ব্যাহত হচ্ছে যোগাযোগ ব্যবস্থা। প্রতিদিনই প্রায় দুই তিন ইঞ্চি করে পানির উচ্চতা বাড়ছে। যার ফলে উচু উচু সকল জায়গা পানির নিচে চলে যাচ্ছে বা পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে। এখন সকল প্রকার পন্য পরিবহন বন্ধ হয়ে গেছে কারণ কোনো দোকানপাট বসতে পারছে না। মানুষ যাতায়াত করতে পারছে না ঢাকার সাথে অনেক জেলার যোগাযোগ বন্ধ হয়ে গেছে।
আবার এই সব বন্যার কারণে পানি বাহিত রোগের পরিমান বেড়েছে। সবাই নৌকা দিয়ে চলাচল করতে পারছে না কারণ তাদের খাওয়ার মতো টাকাই নেই নৌকা ভাড়ার খরচ দিবে কোথার থেকে। তিন দফা বন্যায় প্রায় ৪০ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। রোগ দেখা দিলেও ডাক্তার দেখাতে পারছে না কারণ ডাক্তারও বন্যার কারণে আসতে পারছে না। এই মাস অর্থাৎ আগষ্ট মাস থেকে বন্যার উন্নতি হতে পারে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস এবং সতর্কীকরন কেন্দ্র।
It’s actually a nice and helpful piece of info. I am satisfied that you shared
this useful information with us. Please keep us up to
date like this. Thank you for sharing.
Excellent post. I was checking constantly this blog
and I’m impressed! Very useful information specifically the last part :
) I care for such info a lot. I was looking for this
particular info for a very long time. Thank you and best of
luck.