করোনা ভাইরাস আসার পর থেকেই পুরো পৃথিবীতে একটা খারাপ অবস্থা তৈরি হয়ে গেছে। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হচ্ছে। আর এই আক্রান্ত বন্ধ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান করোনা ভাইরাসের টিকা তৈরির জন্য।
করোনা ভাইরাসের টিকাঃ
করোনা ভাইরাসের টিকা তৈরির জন্য বা আবিষ্কারের জন্য প্রতিনিয়ত প্রতিযোগিতা চলছে। এমনি তে টিকা তৈরি করতে সাধারনত কয়েক বছর সময় লাগে। কখনো কখনো তো টিকা তৈরি করতে কয়েক দশক সময় লেগে যায়। সারা বিশ্বে একশ টিরও বেশি প্রতিষ্ঠান কাজ বা পরীক্ষা করছে। কিছু কিছু টিকা তৈরির প্রতিষ্ঠানের টিকা থেকে আশাসরুপ ফল পাওয়া গেছে।
বেশ কিছু টিকার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়েছে, টি-সেল তৈরি করতে পারছে যা কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই হচ্ছে। এন্টিবডি ও তৈরি হচ্ছে। এন্টিবডি হলো নিরাপত্তা প্রোটিন যা ভাইরাস বা সংক্রমনের বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরকে সক্ষম রাখে। কিছু টি-সেল সংক্রমিত কোষকে মেরে ফেলে এবং বি-সেলকে সঠিক এন্টিবডি তৈরি করতে সহায়তা করে। তবে কোভিড-19 এর টিকার কার্যকারিতার মেয়াদ এখনও অনিশ্চিত।
বেশ আগে থেকেই ছয় ধরনের করোনা ভাইরাসের কথা জানা গেছে। এ ভিতর চারটিরই প্রতিরোধ মূলক টিকারই ক্ষমতা স্বল্পস্থায়ী। সাধারণত কয়েক বছর থাকে। কোভিড-১৯ এর জন্য প্রতি বছর বুস্টার টিকা নিতে হবে। বিজ্ঞানীরা বিভিন্ন ভাবে এই টিকা তৈরি করতে চেষ্টা করছেন। বেশ কটিতে ভাইরাসের জেনেটিক কোড ব্যবহার করে মানুষের ওপর এসব টিকার পরীক্ষা করা হচ্ছে। অন্য গভেষনা গুলোয় মানুষ ও প্রানীর দেহে মৃত বা দূর্বল ভাইরাসের উপর টিকার প্রভাব নানা ভাবে পরীক্ষা করা হয়েছে এবং করা হচ্ছে। বিভিন্ন গভেষনার ফলে হয়তো নানা ধরনের টিকা তৈরি করতে সম্ভব হবে।
কয়েক ধরনের টিকা তৈরি হলে তাতে ভালোই হবে। বিভিন্ন মানুষের ওপর ভিন্ন ভিন্ন টিকা প্রয়োগ করা যাবে। তবে গভেষনার অগ্রগতি হলেও সম্পূর্ন কার্যকর টিকা পাওয়া যাবেই এমন কোনো গ্যারান্টি বা বিশ্বাস নেই। সে ক্ষেত্রে হয়তো এই ভাইরাস সবাইকে সংক্রমিত করতে পারে। সীমিত আকারে প্রয়োগের জন্য চলতি বছরেই কয়েকটি টিকা পাওয়া যাবে বলে বিজ্ঞানীরা আশা প্রকাশ করেছে। তবে বেশির ভাগ টিকা ২০১৯ এর মাঝামাঝি সময় পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ব্যবহারের অনুমোদন পাওয়ার পর এসব টিকার কোটি কোটি ডোজ তৈরি হবে । এর পর রয়েছে এর বিতরণ এবং সারা বিশ্বে এই টিকা ছড়িয়ে দেয়ার প্রশ্ন। এটা করতে হবে সমন্বয় করে যাতে দরিদ্ররা এর থেকে বাদ না পড়ে। স্বাভাবিক ভাবেই এই টিকা প্রথমে নেবেনে স্বাস্থকর্মীরা । কিন্তু চলতি বছরও আসতে পারে কোরোনার টিকা।
I’m not sure where you’re getting your info, but good topic.
I needs to spend some time learning much more or understanding more.
Thanks for wonderful information I was looking for this info for my mission.